২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনের আগে কঠোর পরিশ্রম করছেন হরি মিশ্র!

হরি মিশ্র চাম্পদানি বিধানসভা এবং শ্রীরামপুর বিধানসভায় একজন কার্যকরী মুখ।

ডেস্ক: ভারতীয় জনতা পার্টি (পশ্চিমবঙ্গ) যুব নেতা হরি মিশ্র হুগলির চাম্পদানি বিধানসভা এবং শ্রীরামপুর বিধানসভায় কঠোর পরিশ্রম করছেন। সমাজ-সংশ্লিষ্ট প্রতিটি বিষয়ে তিনি খোলাখুলি মত প্রকাশ করেন। প্রয়োজনে প্রতিবাদেও নেতৃত্ব দিন।

হরি মিশ্র তার দলের পক্ষে সোশ্যাল মিডিয়া থেকে শুরু করে মাঠ পর্যন্ত জোরালোভাবে উপস্থাপন করেছেন। সামাজিক সমস্যা ও বিরোধী রাজনীতির কারণে তাকে বহুবার জেলে যেতে হয়েছে, কিন্তু তার পরেও তার মনোবল কমেনি। তিনি অবিরাম তার কাজ চালিয়ে যান।

হরি মিশ্রের ব্যক্তিগত জীবন
হরি মিশ্র 15 এপ্রিল 1987 সালে শ্রীরামপুর লোকসভা কেন্দ্রে বসবাসকারী একটি হিন্দু পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা শ্রী যোগেন্দ্র মিশ্রের নির্দেশনায় তিনি নিজের মধ্যে নিজের সম্প্রদায় ও সমাজের প্রতি ঐক্যের অনুভূতি জাগ্রত করেছিলেন। তিনি প্রথম থেকেই কঠোর পরিশ্রমী, আত্মনির্ভরশীল এবং ইচ্ছুক ছিলেন যা তার ব্যক্তিত্বকে বাড়িয়ে তোলে। তিনি শ্রী কৃষ্ণ সন্যাম সখা, রিশার সাথেও যুক্ত ছিলেন, যা তার উজ্জ্বল ভবিষ্যতের ভিত্তি স্থাপন করেছিল।

বিজেপিতে হরি মিশ্রের সক্রিয়তা
হরি মিশ্র ভারতীয় জনতা পার্টির একজন সক্রিয় সদস্য। এর আগে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের সভাপতি হিসেবে তিনি অনেক প্রশংসনীয় কাজ করেছেন। তার প্রতিভা দেখে অনেকেই তার রাজনৈতিক যাত্রায় অংশীদার হয়েছেন। শুরু থেকে এখন পর্যন্ত তার যাত্রা তরুণ প্রজন্মের কাছে এক বিরাট অনুপ্রেরণা।

তিনি ভারতীয় জনতা যুব মোর্চা এবং অন্যান্য জনপ্রিয় কমিটির প্রাক্তন পর্যবেক্ষক, বিজেপি শ্রীরামপুর মন্ডলের সম্পাদকের মতো সম্মানজনক পদেও অধিষ্ঠিত হয়েছেন। বর্তমানে তিনি মুখপাত্র হিসেবে কাজ করছেন।

চাম্পদানি ও শ্রীরামপুরে একটি কার্যকরী মুখ
রাজনৈতিক সমাবেশ ও দাঙ্গার অভিযোগে হরি মিশ্রকে কয়েকবার জেলে পাঠানো হয়েছিল। তিনি ২০১৪ সাল থেকে লোকসভা, বিধানসভা এবং পৌরসভা নির্বাচনে কাজ করেছেন। রাজনৈতিক সমাবেশ ও আন্দোলনের কারণে তাকে জেলে যেতে হয়েছে। কারণ তাকে চাম্পদানি বিধানসভা এবং শ্রীরামপুর বিধানসভায় প্রভাবশালী মুখ হিসেবে দেখা হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *