ডেস্ক: মূলত তিনটি বিষয় জানতে চেয়েছে হাই কোর্ট এক, ভাড়ার তালিকা সব বাসে লাগানো রয়েছে কি? দুই, সরকারের বেঁধে দেওয়া বা নির্ধারিত ভাড়া কি নিচ্ছে বেসরকারি বাস? এবং তিন, যাত্রীদের অভিযোগ গ্রহণের ক্ষেত্রে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে? এমনকি কোথাও অতিরিক্ত ভাড়া নেওয়া হচ্ছে না, এ কথা নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে।
করোনা সংক্রমণের দাপট কিছুটা কমার পর থেকে রাজ্যের বেসরকারি বাসগুলির জন্য কোনও ভাড়া নীতি নেই। এই অভিযোগ তুলে আইনজীবী প্রত্যুষ পাটোয়ারির দাবি, ২০১৮ সালের পর থেকে নতুন ভাড়ার তালিকা তৈরি হয়নি। ফলে ওই নিয়ম মেনেই ভাড়া নেওয়ার কথা।
কিন্তু এখন রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় ইচ্ছামতো ভাড়া নেওয়া হচ্ছে ।সরকারি ধরপাকড় শুরু হলেই বাস উদাহ হয়ে যায়।করোনা পরবর্তী সময়ে এমনিই পথে বাস কম। যাত্রীদের বক্তব্য বেশি ভাড়া দিতে অনেকেই রাজি হচ্ছেন।ধর পাকরের জেরে বাসের সংখ্যা আরও কমলে সুরাহার বদলে ভোগান্তি বাড়বে কি না, সেই প্রশ্নও তুলেছেন যাত্রীরা।
আগের তুলনায় যাত্রি কমে যাওয়াই একাধিক বাস কাটা রুট এ চলে।রুটের যে অংশে যাত্রী সবচেয়ে বেশী সেখানেই একাধিক বাস চলে বলেও অভিযোগ রয়েছে। সিটি সাবার্বান সার্ভিস এর সম্পাদক টিটু সাহা বলেন সরকারি বিধি মেনে আমরা বাস চালাতে বাধ্য।কিন্তু মালিককেরা আগেই ক্ষতির সম্মুখীন।এরই প্রভাব পড়েছে পরিষেবাই।
অল বেঙ্গল বাস মিনিবাস সমন্বয় সমতির সাধারণ সম্পাদক রাহুল চট্টোপাধ্যায় বলেন , আয় ব্যায় এর সমতারাখার কথা আমরা বার বার বলেছি । সেটা বজায় না থাকলে পরিসেবা দেয়া সম্ভব নয়।””যাত্রী দের থেকে ভাড়ার উপরে অনুদান নিয়ে বাস চলছে। না হলে বাস বন্ধ হয়ে যাবে