ডেস্ক: আজ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একটি সাংবাদিক বৈঠক উপস্থিত হন যেখানে তিনি রাজ্যে বেড়ে চলা কোরোনার মোকাবিলা করার জন্য কিছু বিশেষ ঘোষণা জারি করেন-
যেখানে তিনি জানান রাজ্যের ১০৫ টি সরকারি হাসপাতলে, রাজ্য ও জেলা মহাকুমা স্তরের, সুপার স্পেশালিটি হসপিটালে এবং মেডিকেল কলেজগুলোতে অক্সিজেন প্লান্ট বসানোর হবে।
এই অক্সিজেন প্লান্ট গুলির কাজ হবে পরিবেশ থেকে বাতাস গ্রহণ করে চিকিৎসায় উপযুক্ত অক্সিজেনে রূপান্তর করা।
ডায়মন্ডহারবার ও কুচবিহারে এইরূপ অক্সিজেন প্লান্ট ইতিমধ্যে বসানো হয়েছে।
তৃতীয় বর্ষের পোস্ট গ্রাজুয়েট ডাক্তার ও নার্স নার্সদের COVID ওয়ার্ডে প্রেরণ করা হবে ফলে দুই হাজারের বেশি ডাক্তার ও নার্স ওয়ার্ডে উপস্থিত থাকবে।
সমস্ত হাসপাতাল ও নার্সিং হোমে ৪০% বাড়ানো হবে যেখানে প্রাইভেট হসপিটাল গুলিতে ইমিডিয়েটলি দুই হাজারের মতো বাড়তে পারে।
জুট ইন্ডাস্ট্রিতে একই সময় ৩০% শ্রমিক উপস্থিত থাকতে পারবে। বড় বড় কোম্পানি গুলিতে ৫০% কর্মী উপস্থিত থাকতে পারবে। এছাড়া work-from-home এর ওপর জোর দেওয়া হয়েছে ।
পোস্ট-পোল ভায়োলেন্স নিহত ব্যক্তির পরিবারকে ২ লক্ষ টাকা করে দেওয়া হবে।
শীতলকুচিতে নিহত ব্যক্তিদের পরিবারকে ৫ লক্ষ টাকা অনুদান করা হয়ছে। এবং তাদের পরিবারের যে কোনো একজন কে চাকরি দেওয়া হবে।
বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি ও রাজ্য সভাপতি জে.পি নাড্ডা ও দিলীপ ঘোষ পোস্ট-পোল ভায়োলেন্স এর বিরুদ্ধে একটি মিছিল করে । এই ঘটনার পর মমতা ব্যানার্জি তাদের অনুরোধ করে লকডাউন এর সময় এইরূপ রাজনৈতিক মিছিল মিটিং কিছুদিনের জন্য বন্ধ রাখতে।