ভারতের বৃহত্তম এয়ারেস্পেস ও ডিফেন্স এগজিবিশন শো

ডেস্ক: শুরু হল এশিয়ার বৃহত্তম এয়ারোস্পেস ও ডিফেন্স এগজিবিশন শো, ‘এয়ারো ইন্ডিয়া ২০২৩’। এদিন প্রদর্শনীর উদ্বোধনে আসেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ইন্ডিয়া ২০২৩ চলছে বেঙ্গালুরুর ইয়েলাহাঙ্কা এয়ারফোর্স স্টেশনে।

এদিন ‘এয়ারো ইন্ডিয়া ২০২৩’ উদ্বোধনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী জানান, এর ফলে ভারতের শক্তি ও আকাঙ্খার নতুন দিকগুলি তুলে ধরা যাবে।প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধনের পর জমজমাট শো। আকাশে কসরত একাধিক যুদ্ধ বিমান, কপ্টারের। আকাশে কসরত লাইট কমব্যাট হেলিকপ্টার প্রচণ্ড-র।

এ ব্যাপারে ঘরোয়া প্রযুক্তিতে নির্মিত ‘তেজস’ যুদ্ধবিমানের প্রশস্তি শোনা যায় প্রধানমন্ত্রীর মুখে। ৯৮টি দেশের ৮০৯টি এমন সংস্থা এবার এই প্রদর্শনীতে অংশ নিচ্ছে। মূলত সামরিক প্রযুক্তি প্রদর্শন করা হলেও এখানে এ দেশের অভ্যন্তরীন যোগাযোগ ব্যবস্থায় যে জোয়ার এসেছে তা তুলে ধরারও চেষ্টা করা হবে।উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ফ্লাইপাস্টের সময় যখন ‘গুরুকূল ফর্মেশন’ হচ্ছিল, তখন তার পুরোভাগে ছিলেন ভারতের বায়ুসেনা প্রধান, চিফ মার্শাল ভি আর চৌধুরী।

এই প্রদর্শনীর আরও বিশেষত্ব রয়েছে:
এয়ারোস্পেস ও ডিফেন্স সংস্থাগুলির বড় ট্রেড ফেয়ার এটি।
৯৮টি দেশের ৮০৯টি এমন সংস্থা এবার এই প্রদর্শনীতে অংশ নিচ্ছে।
এবারের প্রদর্শনীর থিম ‘দ্য রানওয়ে ট্যু আ বিলিয়ন অপারচুনিটিজ’
মূলত সামরিক প্রযুক্তি প্রদর্শন করা হলেও এখানে এ দেশের অভ্য়ন্তরীণ যোগাযোগ ব্যবস্থায় যে জোয়ার এসেছে তা তুলে ধরারও চেষ্টা করা হবে।
বিদেশের মাটিতে ভারতের ভাবমূর্তি শক্তপোক্ত করারও চেষ্টা হবে এই প্রদর্শনী থেকে।
ভারত ও বিদেশি প্রতিরক্ষা সংস্থাগুলির মধ্য়ে ৭৫ হাজার কোটি টাকা মূল্যের অন্তত ২৫১টি চুক্তি সই হওয়ার কথা রয়েছে।
এয়ারবাস এসই এবং বোয়িং সিও থেকে ৫০০টি জেট কেনার যে কথা শোনা যাচ্ছিল, সেটিও সম্ভবত ঘোষণা করতে পারে এয়ার ইন্ডিয়া।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *